Wednesday, July 24, 2019

ঢাবি ভর্তি আপডেট: এমসিকিউ ৭৫, লিখিত ৪৫ মার্কস!


█▒▒▒ U P D A T E ▒▒▒▒█

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছে কর্তৃপক্ষ। নতুন পদ্ধতিতে, দেড় ঘণ্টায় এমসিকিউ অংশের ৭৫ নম্বর এবং লিখিত ৪৫ নম্বরের উত্তর করতে হবে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের।

বুধবার (২৪ জুলাই) সকাল ১০টা থেকে প্রায় সাড়ে ১১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে প্রথম বর্ষ ভর্তি কমিটির সাধারণ সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান সভাপতিত্ব করেন। আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও কর্মকর্তারা।

বাংলানিউজকে একাধিক সূত্র জানায়, প্রতি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার সময় হবে দেড় ঘণ্টা। এমসিকিউ অংশে ৬০ প্রশ্নের জন্য সময় ৫০ মিনিট। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১.২৫ সর্বমোট ৭৫। পাস মার্ক ৩০। আর লিখিত অংশে সময় ৪০ মিনিট। পাস মার্ক ১২।

সূত্র আরও জানায়, এমসিকিউ পরীক্ষায় ৩০ নম্বর পেলে লিখিত পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন করা হবে। কেউ যদি এমসিকিউ অংশে পাস মার্কের বেশি পাওয়ার পরও লিখিত পরীক্ষায় ১২ নম্বরের কম পায় তাহলে সে ভর্তির অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। লিখিত অংশের জন্য বাংলা ও ইংরেজির বোর্ড বই পড়তে হবে। এ অংশে সাধারণ জ্ঞান থেকে কোনো প্রশ্ন আসবে না। মোট ১২০ নম্বরের পরীক্ষার সঙ্গে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ যোগ করে সর্বমোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।

সূত্র জানায়, প্রতিবন্ধী কোটার ক্ষেত্রে দৃষ্টি বাক-শ্রবণ ও শারীরিক প্রতিবন্ধী বিষয়টি যুক্ত করা হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষার ফরমের মূল্য ৪৫০ টাকা।

বাংলাদেশ সময়: ১৩:৪০ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০১৯
এসকেবি/এইচএডি/
(সংগৃহীত)

Note: ঢাবি'র পরিকল্পনা ঘন ঘন পরিবর্তিত হচ্ছে এটা ঠিক। তবে, এতে উদ্বিগ্ন না হয়ে ভালো করে পড়াশুনা করো। যা হবে তা সব প্রতিযোগির জন্যই হবে। এটা তোমার একার সমস্যা না। বেসিক ভালো হলে চাঞ্চ পাবে।

Friday, July 19, 2019

ঢাবি'র "ঘ" এবং "চ" ইউনিট বিষয়ক কিছু কথা—


মানবিক এর কোনো ছাত্রের HSC তে যদি গণিত, পরিসংখ্যান ও অর্থনীতি এই তিনটার একটাও পড়া না থাকে তাহলে সে "ঘ" ইউনিটে পরীক্ষা দিয়ে প্রথম হলেও কোনো ফল হবে না, কারণ এতে সে কোনো সাবজেক্ট পাবেনা।
বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক— HSC তে গণিত থাকলে সে বিজ্ঞানের গণিত ও ব্যবসার শিক্ষা এর সকল সাবজেক্ট পাবে, আর HSC তে পরিসংখ্যান কিংবা অর্থনীতি থাকলে সে ব্যবসায় শিক্ষার সকল সাবজেক্ট পাবে।
আর একটা বিষয় হলো, 'ঘ' ইউনিটে মানবিক এর ছাত্রদের জন্য মাত্র ৩৮টি সিট উন্মুক্ত থাকে।
যদিও 'ঘ' ইউনিটে মানবিকের মোট সিট ৪৮টি, কিন্তু তাতে ১০টি সিট থাকে গণিত এ পড়ার জন্য। আর এজন্য শর্ত থাকে যে, মানবিক এর যে ছাত্র HSC তে উচ্চতর গণিত পড়েছে এবং 'ঘ' ইউনিট এর ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলে সিরিয়ালে আছে সেই উক্ত সিটে ভর্তি হতে পারবে। এই শর্ত পূরণ হয় না; ফলে সেই সিটগুলো ফাঁকা থাকে আর তখন 'ক' ইউনিটের ওয়েটিং এ থাকা সাইন্স এর ছাত্রদের দিয়ে তা পূরণ করা হয়।
তবে, এবার কয়েকটা সিট বাড়ানো হয়েছে, কিন্তু বাকিসব কাহিনি একই।

আর, "চ" ইউনিট এর বিষয়ে বলতে হয়— অতি উচ্চদক্ষতাসম্পন্ন না হলে ড্রয়িং এ পাশ করাই যায় না। আমি ঢাবি'র সব ইউনিটেই পাশ করেছিলাম। 'চ' ইউনিট এর সাধারণ জ্ঞান অংশেও পাশ করেছিলাম কিন্তু অনেক ভালো এঁকেও ড্রইং এ পাশ করতে পারি নাই। আমার ছোট ভাইয়েরও একই ঘটনা ঘটেছিল। তাই এই কাজে খুবই এক্সপার্ট না হয়ে থাকলে এখানে সময় না দেওয়াই ভালো।

আমি যখন ২০১২ সালে "চ" ইউনিটে পরীক্ষা দেই তখন অংকন অংশের প্রশ্ন ছিল এই— ছাত্রদেরকে খালি ফ্লোরের উপর গ্রুপ গ্রুপ করে গোল করে বসিয়ে মাঝখানে একটা করে মৃৎপাত্রের ফুলদানি রেখেছিল। এই ফুলদানির গায়ে নকশী করে ফুল আঁকা ছিল। ফুলদানিটা আবার একটা বর্গাকার বেদীর উপরে ছিল। প্রশ্ন ছিল এই পুরো জিনিসটার ত্রিমাত্রিক (3D) ছবি আঁকতে হবে।

আমার ছোটভাই যখন ২০১৭ সালে পরীক্ষা দিয়েছিল তখন অংকন অংশের প্রশ্ন ছিল— প্রতিটা রুমে ব্লাকবোর্ডের সামনে একজন করে শ্রমিককে এনে দাঁড় করিয়ে রেখেছিল। প্রশ্ন ছিল তাকে দেখে দেখে সেই মানুষটার মুখের ছবি অংকন করতে হবে। আর এজন্য প্রতিটা রুমে কত থেকে কত রোল বসবে তা তো সিটপ্লান করাই ছিল। পরীক্ষা কমিটি কোন রুমে কাকে দাঁড় করানো হবে তা ঠিক করে তাদের ছবি তুলে তা ফাইল করে রেখেছিল যেন তা দেখে দেখে অংকন খাতা কাটা যায়।

অতএব, বুঝতেই পারছো বিষয়টা কতটা নিখুঁত দক্ষতার কাজ। তাই অংকনে খুবই সিদ্ধহস্ত না হয়ে থাকলে সেখানে সময় দিতে যেয়ো না।

তোমার প্রশ্ন জানাতে পারো—
ফোন: +৮৮০১৭৪৬৩১৫৬৩৯
ফেসবুক: facebook.com/mahadihasan24

তোমার স্বপ্ন পূরণে | DUKUAPP

Tuesday, July 16, 2019

লিখিত অংশের সৃজনশীল উত্তর কীভাবে লিখবে?


প্রথমেই বলতে হয়, ঢাবি এবারের ভর্তি পরীক্ষায় বেশকিছু চমক নিয়ে আসছে; এসব হলো—
(১) প্রথমবারের মতো লিখিত পরীক্ষা হবে।
(২) ঢাবির ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক মার্ক জিপিএ হতে (১০০) কাউন্ট করা হবে।
(৩) প্রথমবারের মতো ভর্তি পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্ন করা হবে।
(৪) ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ইংরেজিতে সৃজনশীল প্রশ্ন হবে।
(৫) ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সাধারণ জ্ঞানে সৃজনশীল প্রশ্ন হবে।
(৬) লিখিত অংশে ৫০ মিনিটে ৪টি সৃজনশীলের উত্তর করতে হবে।
(৭) নির্দিষ্ট জায়গায় সৃজনশীলের উত্তর প্রদান করতে হবে, এক্সট্রা কোনো পাতা যোগ করার ব্যবস্থা থাকবে না; অর্থাৎ, প্রশ্নপত্রেই প্রতিটি প্রশ্নের পর একটু ফাঁকা জায়গা থাকবে, সেখানেই উত্তর লিখতে হবে।
এছাড়াও, যেহেতু লিখিত পরীক্ষা হবে সেহেতু সবাইকে পরীক্ষায় বসার সুযোগ নাও দেওয়া হতে পারে, কারণ এতো খাতা কেটে রেজাল্ট দিতে গেলে অনেক সময় লেগে যাবে। সেক্ষেত্রে হয়তো এলিজেবল লিস্টে সর্বোচ্চ জিপিএধারী নির্দিষ্ট সংখ্যককে পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া হবে; যদিও এ অপশনটি এখনো গৃহীত হয়নি।
এবং, যেহেতু প্রত্যেক সপ্তাহে একটি করে আপডেট নিউজ দিচ্ছে সার্কুলার দেওয়ার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত হয়তো আরো নতুন কিছু বিষয় অ্যাড করা হবে।

তবে এসব চমকে উদ্বিগ্ন ভর্তি পরীক্ষার্থীরা। তাদের মনে প্রশ্ন ও দ্বিধাদ্বন্দ্ব এই যে, লিখিত অংশের প্রশ্ন আসলে কীরূপ হবে এবং আমি তার উত্তর করতে পারবো কি না।
অধিকন্তু প্রশ্ন, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞানের সৃজনশীল আবার কীরূপ হবে?

আমি বলবো, এসব নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। Basic জিনিসগুলো ভালো করে পড়ো। Basic ভালো না জানলে সৃজনশীলের উত্তর করা সম্ভব না।

বাংলা ও ইংরেজিতে ১টি করে ও সাধারণ জ্ঞানে ২টি সৃজনশীল প্রশ্ন হতে পারে। প্রতিটি সৃজনশীলে ১০ মার্ক করে থাকতে পারে।

আর, আমরা এ সপ্তাহেই এই সৃজনশীল পদ্ধতিতে ৪০ নম্বরের লিখিত অংশের একটি মডেল টেস্ট নিবো ও তার উত্তরমালাও প্রকাশ করবো। তখন তোমরা বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।

তোমার প্রশ্ন জানাতে পারো—
ফোন: +৮৮০১৭৪৬৩১৫৬৩৯
ফেসবুক: facebook.com/mahadihasan24

তোমার স্বপ্ন পূরণে | DUKUAPP

Monday, July 15, 2019

লিখিত অংশের প্রশ্ন সৃজনশীল করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত!


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে আসন্ন স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় এবার ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা যুক্ত হয়েছে। এর আগে পুরো ১০০ নম্বরের বহুনির্বাচনি (এমসিকিউ) প্রশ্ন থাকলেও এবার প্রথমবারের মতো এটি ৬০ নম্বরে নেমে আসছে এবং বাকি ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন সৃজনশীল পদ্ধতিতে তৈরি করা হবে। বিষয়টি নিয়ে প্রাথমিক ধারণা দিয়েছেন জেনারেল অ্যাডমিশন কমিটির একাধিক সদস্য।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এবারের ভর্তি পরীক্ষায় নতুন করে লিখিত প্রশ্ন থাকার বিষয়টি নিয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের মধ্যে নানা কৌতূহল আছে। সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এবার লিখিত থাকবে ৪০ নম্বরের এবং এমসিকিউ থাকবে ৬০ নম্বরের। তবে এমসিকিউ এর জন্য সময় থাকবে ৪০ মিনিট এবং লিখিত অংশের জন্য থাকবে ৫০ মিনিট।

লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নের মানের বিষয়ে কয়েকটি অনুষদের ডিনের সাথে কথা বলে জানা যায়, উচ্চ মাধ্যমিক থেকে শিক্ষার্থীরা যেহেতু সৃজনশীল পড়ে আসছে, ভর্তি পরীক্ষায় তাই লিখিত অংশে সৃজনশীল ধরনের প্রশ্ন হবে। মাধ্যমিকের পাঠ্যবইগুলোর ওপর ভালো ধারণা থাকলে সহজে উত্তর করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।

এ বিষয়ে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বলেন, ‘লিখিত অংশের জন্য সময় থাকবে ৫০ মিনিট। এ সময়ের মধ্যে যাতে শিক্ষার্থীরা উত্তর দিতে পারে, সেটা বিবেচনা করেই আমরা প্রশ্ন করব। এখানে ল্যাংগুয়েজের ওপর গঠনমূলক আলোচনা এবং তারা লিখতে পারে কি না এটি আমরা দেখব। যেহেতু তারা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে সৃজনশীল পড়ে আসছে, সে হিসেবে ‘ভাবনা-চিন্তা’ করে যাতে উত্তর লিখতে হয়, তেমন প্রশ্ন করা হতে পারে।’

লিখিত অংশেও বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান থেকে প্রশ্ন থাকবে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যদি উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ্য বইগুলো খুব ভালো করে পড়ে ও জানে, তাহলে তারা উত্তর করতে পারবে।’

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম বলেন, ‘লিখিত অংশে শিক্ষার্থীদের দক্ষতানির্ভর প্রশ্ন হতে পারে অর্থাৎ সৃজনশীল। লিখিত প্রশ্ন করার কারণ হলো আসলে শিক্ষার্থীরা কি লেখাপড়া জানে? নাকি ডিভাইস দিয়ে শুনে শুনে উত্তর দিলো, তা নিশ্চিত হওয়া। লিখিত দক্ষতা যাচাই করা হবে এখানে।’

লিখিত প্রশ্ন নতুনভাবে যুক্ত হওয়ায় এটি সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের। তাই কিছুটা চিন্তিত তারা। শিক্ষার্থীরা বলছেন, বিগত বছরে শুধু বহুনির্বাচনি (এমসিকিউ) প্রশ্ন দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতো। কিন্তু এবারে লিখিত প্রশ্ন থেকেও উত্তর করতে হবে। 
ভর্তিচ্ছু এক শিক্ষার্থী জিল্লুর রহমান বলেন, ‘এবারে ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত প্রশ্ন থাকবে, যা সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণা নেই। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন নিয়ে তেমন ভাবনা না থাকলেও, লিখিত অংশ নিয়ে ভাবনা থেকেই যায়; যার কারণে এটি নিয়ে আমরা চিন্তিত।’

ভয়ভীতি পরিহার করে আনন্দের সাথে পরীক্ষা দেয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত মেধাবী। তাদের ভীত নয়, আনন্দ ও উৎসবের সাথে ভয়ভীতি পরিহার করে পরীক্ষা দিতে বলব।’
তিনি আরো বলেন, ‘এবারের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র কেমন হবে, এ বিষয়ে প্রত্যেক বিভাগ থেকে শিক্ষকদের মতামত নেয়া হয়েছে। তাদের মতামতগুলো বিশ্লেষণ এবং সমন্বয় করে আমরা নীতিগতভাবে একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি। লিখিত হবে ৪০ ও বহুনির্বাচনি প্রশ্ন হবে ৬০ ভাগ। এরই মধ্যে ডিনদের নিয়ে একটি উপকমিটি করে দেয়া হয়েছে। এই কমিটি প্রশ্নের আসল স্ট্রাকচার নিয়ে কাজ করছে।’
সূত্রঃ http://www.dailynayadiganta.com/first-page/425131/

Note: এই পদ্ধতিতে আমরা আগামী সপ্তাহে ১০০ নম্বরের একটি মডেল টেস্ট নিবো।

Sunday, July 14, 2019

কেমন হবে নতুন নিয়মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা?


২০১৮ সালের ভর্তি পরীক্ষার নোটিশে ঘোষণা দেওয়া হয় ২০১৯ সাল থেকে এমসিকিউ প্রশ্নের পাশাপাশি লিখিত প্রশ্নও থাকবে। অর্থাৎ, কেবল এমসিকিউ প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে পরীক্ষা না নিয়ে, এবার এমসিকিউ এর পাশাপাশি উত্তর করতে হবে লিখিত প্রশ্নেরও। কীভাবে হবে এই পরীক্ষার প্রশ্নের মানবণ্টন? এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষার জন্য আলাদা আলাদা সময় কীভাবে বণ্টন করা হবে? জেনে নেয়া যাক সেই সকল তথ্য।

♦ নতুন ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতির মানববণ্টন:—
পূর্বের নিয়ম অনুযায়ী মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় ১২০ নম্বর আসতো সরাসরি ভর্তি পরীক্ষা থেকে এবং বাকি ৮০ নম্বর আসতো পরীক্ষার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ থেকে। এবার নতুন নিয়মে মোট নম্বর ২০০ থাকলেও পরিবর্তন হয়েছে নম্বর বিভাজনে। ২০০ নম্বরের মধ্যে ১০০ নম্বর আসবে পরীক্ষার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ থেকে এবং বাকি ১০০ নম্বর আসবে ভর্তি পরীক্ষার এমসিকিউ এবং লিখিত পরীক্ষা থেকে।

মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ কে গুণ করা হবে ৮ দিয়ে এবং উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-কে গুণ করা হবে ১২ দিয়ে।
অর্থাৎ, (৫×৮) + (৫×১২) =১০০।
তুমি যদি মাধ্যমিকে জিপিএ ৫.০০ পাও, তাহলে এখান থেকে তুমি পাবে ৫×৮ = ৪০ নম্বর। যদি তুমি উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএ ৫.০০ পাও, তাহলে এখানে তুমি পাবে ৫×১২ = ৬০ নম্বর। এভাবে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক বা এর সমমানের পরীক্ষার জিপিএ মিলিয়ে তুমি পাবে ৪০+৬০ = ১০০ নম্বর।

♦ মূল ভর্তি পরীক্ষার মানবণ্টন:—
১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ৬০ নম্বর আসবে এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর থেকে এবং ৪০ নম্বর আসবে লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর থেকে।
৬০ নম্বরের এমসিকিউ অংশে মোটি কয়টি প্রশ্ন হবে এবং প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তরের জন্য কত মার্ক যোগ হবে ও প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য কত মার্ক করে কাটা যাবে, তা প্রকাশিত হবে ভর্তি পরীক্ষার সার্কুলারে। সার্কুলার প্রকাশিত হলে তা যানা যাবে।
সেইসঙ্গে ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় কয়টি প্রশ্ন থাকবে ও মার্ক কীরূপ হবে তাও জানতে পারবে সার্কুলার থেকে।
তবে এখানে বলে রাখা ভালো, লিখিত পরীক্ষায় বড় আকারে উত্তর করতে হয় এমন কোনো প্রশ্ন থাকবে না। সংক্ষিপ্ত আকারে উত্তর দেয়া যায় এরূপ প্রশ্ন সেখানে করা হবে।

♦ সময় বন্টন:—
ভর্তি পরীক্ষার সময় হবে ১ ঘন্টা ৩০ মিনিট। এমসিকিউ পরীক্ষার জন্য সময় রাখা হয়েছে ৪০ মিনিট। অর্থাৎ ৪০ মিনিট সময়ের মাঝে তোমার ৬০ নম্বরের এমসিকিউ দাঁগাতে হবে।
আর লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৫০ মিনিট। লিখিত পরীক্ষার জন্য আলাদা কোনো উত্তরপত্র দেওয়া হবে না। প্রশ্নের মাঝেই উত্তর লেখার জন্য ফাঁকা জায়গা থাকবে; সেখানেই উত্তর লিখতে হবে।
অর্থাৎ প্রশ্ন থাকবে সকল সংক্ষিপ্ত উত্তরের জন্য। এমসিকিউ এবং লিখিত পরীক্ষায় আলাদা আলাদা প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হবে। একটি পরীক্ষা শেষ হলে, তার উত্তরপত্র সংগ্রহ করে অন্য পরীক্ষাটির প্রশ্ন ও উত্তরপত্র দেয়া হবে। তবে এমসিকিউ আগে হবে নাকি লিখিত পরীক্ষা আগে হবে সেটি জানা যাবে ভর্তি পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ সার্কুলার প্রকাশিত হলে।

♦ ইউনিট পরিচিতি:—
প্রতিবারের মতো এবারও ৫টি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ক-ইউনিটে সকল বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিবে। মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিবে খ-ইউনিটে এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিবে গ-ইউনিটে। ঘ-ইউনিট হলো বিভাগ পরিবর্তনের জন্য। তুমি যদি নিজের বিভাগ পরিবর্তন করে পড়তে চাও, তাহলে এই ইউনিটে পরীক্ষা দিতে পারো; তবে এর জন্য রয়েছে কিছু নীতিমালা যা ভর্তির সার্কুলার থেকে দেখে নিতে হবে।
আর সর্বশেষ চ-ইউনিটে পরীক্ষা দিতে পারো যদি চারুকলা অনুষদে পড়ার ইচ্ছা থাকে। ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে হবে http://admission.eis.du.ac.bd/ এই ওয়েব অ্যাড্রেস থেকে। ভর্তি আবেদনের কার্যক্রম শুরু হলেই এই সাইটটি খুলে দেয়া হবে। এখানেই ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য তোমরা পেয়ে যাবে।

অনলাইনে কাঙ্ক্ষিত ইউনিটে আবেদনের পর টাকা জমা দিতে হবে সোনালি ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, অগ্রনী ব্যাংক এবং জনতা ব্যাংকের যেকোনো একটিতে। ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৫০/= টাকা। অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হবে ৫ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত এবং আবেদন ফি জমা দেয়ার শেষ দিন ২৮ আগস্ট। আর ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৫টি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ সেপ্টেম্বর – গ-ইউনিট
১৪ সেপ্টেম্বর – চ-ইউনিট (সাধারণ জ্ঞান অংশ)
২০ সেপ্টেম্বর – ক-ইউনিট
২১ সেপ্টেম্বর – খ-ইউনিট
২৭ সেপ্টেম্বর – ঘ-ইউনিট
২৮ সেপ্টেম্বর – চ-ইউনিট (অঙ্কন অংশ)

সময় মেনে ঠিকঠাক প্রস্তুতি নিলে অবশ্যই স্বপ্নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অংশ হতে পারবে তুমি।
(তথ্যসূত্র – দৈনিক প্রথম আলো)।

Tuesday, July 9, 2019

ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার আপডেট!


এ বছর ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার নতুন নিয়মে এসএসসি ও এইচএসসি জিপিএ এর উপর মার্কস কাউন্ট হবে ১০০ এবং ভর্তি পরীক্ষার মার্কস হবে ১০০। এই মোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে।
ভর্তি পরীক্ষা হবে— ৬০ নম্বর এমসিকিউ, ৪০ নম্বর লিখিত।
সময়— এমসিকিউ ৪০ মিনিট, লিখিত ৫০ মিনিট।

বিঃদ্রঃ লিখিত প্রশ্ন সংক্ষিপ্ত আকারে হবে এবং সংক্ষিপ্ত আকারের লিখিত প্রশ্ন উত্তরপত্রের ভেতরেই থাকবে, সেখানেই উত্তর দিতে হবে।

সূত্র: প্রথম আলো, ১০ জুলাই ২০১৯, পৃষ্ঠা—৩।

পরামর্শ— যাদের হাতের লেখার অক্ষরের সাইজ অস্বাভাবিক বড় তারা লেখার সাইজ ছোট করে অল্প জায়গায় সুন্দর করে লেখার প্রাকটিস করো।

Thursday, July 4, 2019

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা!


২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সেই মোতাবেক "খ" ইউনিট এর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২১ সেপ্টেম্বর শনিবার এবং "ঘ" ইউনিট এর ২৭ সেপ্টেম্বর  শুক্রবার।

অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু হবে ৫ আগস্ট ২০১৯ থেকে এবং চলবে ২৭ আগস্ট ২০১৯ পর্যন্ত।

এ বছরের নতুন পরীক্ষা পদ্ধতি বিষয়ে এই ঘোষণায় আপডেট কিছু বলা হয় নি, আগের বিবৃতিই দেওয়া হয়েছে যে, ৬০ নম্বরের এমসিকিউ এবং ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

তবে, ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নের ধরন কীরূপ হবে সে বিষয়ে সামনের সপ্তাহের মধ্যেই আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হবে বলে জানা গেছে।

Thanks  |  ধন্যবাদ

DU Kha Unit Admission Preparation Program (DUKUAPP)
"বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির প্রাইভেট ব্যাচ"
(বিএ/ বিএসএস)
A Project by
Md. Mahadi Hasan
Phone: 01746315639

Monday, July 1, 2019

লিখিত প্রশ্নের উত্তর কীভাবে লিখবে?


২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ হতে ঢাবিতে এমসিকিউ এর পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে অনেক পরীক্ষার্থীদের মনে প্রশ্ন জেগেছে— লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর কীভাবে লিখবো?

প্রথমেই বলে রাখি, কিছু প্রশ্নের উত্তর এক শব্দে হতে পারে আবার কিছু প্রশ্নের উত্তর তিন/ চার বাক্যেও হতে পারে। পরীক্ষার্থীরা যাতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লিখতে পারে সেভাবে সমন্বয় করেই প্রশ্ন তৈরি করা হবে। তাই 'সংক্ষিপ্ত উত্তর অতিরিক্ত তথ্য দিয়ে বড় করবো কি না?' এ ধরণের দ্বিধাদ্বন্দ্বের কোনো অবকাশ নাই; যতটুকু উত্তর ততটুকুই লিখবে, একটুও বেশি লিখবে না।

দ্বিতীয়ত— পদ্ধতির বিষয়। ধরো একটা প্রশ্ন আছে এভাবে—
6. I, and not my brothers (a) ___________ done the work. So, pay the full payment to (b) ___________.
তাহলে তার উত্তর লিখবে এভাবে—
6. Answer: (a) have, (b) me

আর যদি প্রশ্ন এভাবে থাকে—
6. I, and not my brothers ___________ done the work. So, pay the full payment to ___________.
তাহলে উত্তর লিখবে এভাবে—
6. Answer: have, me

কখনই এভাবে উত্তর লিখবে না→
I, and not my brothers have done the work. So, pay the full payment to me.
কারণ এতে উত্তরের শব্দটি খুঁজে নিতে পরীক্ষকের শ্রম ও সময় বেশি লাগে, ফলে পরীক্ষক এতে বিরক্ত হয়।
তুমি উত্তরটি জানো কিনা তা পরীক্ষককে বুঝিয়ে দেওয়াই বড় কথা। প্রশ্ন দেখে পুরো বাক্য লেখাতে কোনো কৃতিত্ব নাই।

তৃতীয়ত, বানানের বিষয়ে সচেতন ও যত্নশীল হতে হবে। বানান ভুল করলে উত্তরের তথ্য সঠিক হলেও পরীক্ষক এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেন না, ফলে দেখা গেলো পুরোপুরি সঠিক উত্তর লিখলে কিন্তু বানান ভুলের কারণে ১.২০ নম্বরের জায়গায় ১ নম্বর পেলে।

চতুর্থত, তোমার হাতে যদি সময় থাকে তাহলে 'Intellectual Thinking' এর প্রশ্নের উত্তরগুলোকে চমৎকার করতে এমনকিছু তথ্য দিতে পারো যা সাধারণত সবাই পারে না। এর ফলে পরীক্ষক বুঝবে যে তোমার কিছু বিশ্লেষণধর্মী ও বাস্তবিক দক্ষতা আছে। ফলে হয়তো ওই প্রশ্নে তুমি নির্দিষ্ট নম্বরের বেশি মার্ক পাবেনা কিন্তু তোমার প্রতি পরীক্ষকের যে সহানুভূতির জন্ম হলো এর ফলে দেখা যাবে অন্য প্রশ্নগুলোতে তুমি ভালো মার্ক পাবে। হয়তো পরীক্ষক তোমার দু-একটি বানান ভুল মেনে নিয়ে পূর্ণ নম্বর দিবে।

উদাহরণস্বরূপ—
প্রশ্ন: স্মার্টনেস কী? ব্যাখ্যা করো।
এর উত্তর: "Smartness হলো Smart শব্দটির বিশেষ্যপদ। অভিধানের ভাষায় Smart শব্দটির বাংলা অর্থ— চৌকস; অর্থাৎ, একটি কাজে থাকা অবস্থাতেও চারদিকের সবকিছু সম্পর্কে যে সজাগ থাকে এবং কোনোকিছু খুব দ্রুত ধরে ফেলতে পারে তাকে স্মার্ট বলে।" — এই যথেষ্ট।

কিন্তু তুমি যদি লিখো—
"Smartness হলো Smart শব্দটির বিশেষ্যপদ। অভিধানের ভাষায় Smart শব্দটির বাংলা অর্থ— চৌকস; অর্থাৎ, একটি কাজে থাকা অবস্থাতেও চারদিকের সবকিছু সম্পর্কে যে সজাগ থাকে এবং কোনোকিছু খুব দ্রুত ধরে ফেলতে পারে তাকে স্মার্ট বলে।
অনেকের ধারণা স্মার্ট মানে হ্যান্ডসাম, কিন্তু এটা ভুল ধারণা। 'হ্যান্ডসাম' মানে শুধু দেখতে সুন্দর। যে শুধু দেখতে সুন্দর কিন্তু কোনো কাজ পারে না তাকে স্মার্ট নয় বরং সহজ বাংলা ভাষায় তাকে বলা হয় 'সুন্দর গাধা'।
স্মার্ট শব্দটির ভাবার্থ চটপটে।
আবার কিছু লোক আছে যারা শুধুই দ্রুত কিছু করতে ধরে ও তাড়াহুড়া করে বিভিন্ন জিনিস নষ্ট করে; এটা স্মার্টনেস নয়, এটা অস্থিরতা।
যে স্মার্ট সে সবসময়ই সচেতন ও যত্নশীল। এ দুটি গুণ না থাকলে স্মার্ট হওয়া যায় না।
সময়ের কাজ সময়ে যে সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে পারে তাকে স্মার্ট বলে।"

তাহলে তুমি সেই সুবিধা পাবে।
এক্ষেত্রে সতর্কতা হলো— Intellectual Thinking ধাঁচের প্রশ্ন ছাড়া অন্য কোনো প্রশ্নে এরূপ করে কোনো লাভ হবে না। এটি শুধু Intellectual Thinking টাইপের প্রশ্নেই ফল দেবে।

এসব আরও ভালোভাবে শিখতে আমাদের Comprehensive Alternative Model Admission Test (CAMAT) এর প্রশ্নের উত্তরগুলো দেখতে পারো।

© মেহেদী হাসান
প্রতিষ্ঠাতা, ঢাবি "খ" ইউনিট ভর্তি প্রস্তুতি প্রকল্প।

তোমার প্রশ্ন জানাতে পারো—
ফোন: +৮৮০১৭৪৬৩১৫৬৩৯
ফেসবুক: facebook.com/mahadihasan24

তোমার স্বপ্ন পূরণে | DUKUAPP